Tuesday, July 30, 2013

ব্যক্তিত্ব

ব্যক্তিত্বের পূর্ব কথা:-
আমরা জানি মানুষ বলতে মানবতা নয়; কিন্তু মানবতা বলতেই মানুষ। মনবীয় গুণে গুণান্বিত ব্যক্তিই মানবতার ধারক ও বাহক। ব্যক্তি বলতে ব্যক্তিত্ব নয়; কিন্তু ব্যক্তিত্ব বলতেই ব্যক্তি। আর তাই ব্যক্তি বলতে কোনো সাধারণ একজন মানুষকে বুঝায়।
এানুষ যেখানে ব্যক্তিত্ব ও মানবতা সেখানে। কিন্তু মানুষ যেখানে নেই; ব্যক্তিত্ব ও মানবতা সেখানে নেই। মানব জীবনের সবকটি গুণাবলীর মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ হল ব্যক্তিত্ব ও মানবতা। আর ব্যক্তিত্বের বিকাশ ঘাটানোর জন্য ব্যক্তি স্বধীনতা প্রয়োজন। কারণ সুপ্ত মেধা, সুপ্ত ক্ষমতা, সুপ্ত প্রতিভার বিকাশ ঘটানোর নামই ব্যক্তিত্ব বিকাশ।
জীবন ধারণের পক্ষে যেমন খদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান ইত্যাদি অপরিহার্য তেমনি জীবন যাপনের জন্যও ব্যক্তিত্ব অপরিহার্য। ব্যক্তিত্ব বলতে আমরা সাধারণত বুঝি আমাদের নিজস্ব সত্তার যে সমস্ত গুণ আছে সেগুলোকে সুষ্ঠ বিকাশের সঠিক পথে চালানো। অর্থাৎ এক কথায় নিজস্ব গুণাবলীর প্রকৃত প্রতিফলন ঘটানো। মানব জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপেই এর প্রয়োজন রয়েছে। আবার ব্যক্তিত্ব বলতে কিন্তু উচু কণ্ঠস্বর, ভাবভঙ্গি, দৃষ্টি, চেহারা ও অস্বাভাবিক উচ্চতাকে/শরীরকে বুঝায়না।

ব্যক্তিত্ব যা

ব্যক্তিত্ব হল এমনই কোনো সীলমোহর যার ছাপ আমরা মানুষের উপর রেখে যাই। ব্যক্তিত্ব হল কার্যকরী সম্পদ।-হারর্বার্ড ক্যাশন
ব্যক্তি জীবনের ব্যক্তিত্বের সীমারেখা নির্ধারিত হয় কথাবার্তায়, আচার-আচরণে, চালচলনে, ধ্যান-ধারণায় ও মন-মানসিকতায়।
সাফল্যের চাবীকাঠি
চৌম্বক শক্তি
অগ্রণী শক্তি বা এগিয়ে নেয়ার শক্তি
মানুষের চালনা শক্তি
একটি আদর্শ, একটি দর্শন
চারিত্রিক গুণাবলী

ব্যক্তিত্ব হীনতা যা ঘটায়

ব্যক্তিত্বহীনদের আত্ম-নিয়ন্ত্রণ থাকেনা
আত্ম-নির্ভরশীল হতে পারেনা/পরনির্ভরশীল হয়ে পরে
আত্ম-জ্ঞান, আত্ম-শিক্ষা, আত্ম-উপলব্দি থাকেনা
আত্ম-বিশ্লেষণ, আত্ম-সমালোচনা, আত্ম-জিজ্ঞাসা ও আত্ম-শুদ্ধি করতে পারেনা
আত্ম-ত্যাগের মন-মানসিকতা হারিয়ে ফেলে
আত্ম-সম্মান করেনা
মানবতা লোপ পায়
ইচ্ছা, স্বপ্ন, লক্ষ্য হারায়
ভয় পায়
হীনমন্যতায় ভোগে
কর্মদক্ষতা হারায়
গর্বোপরি ব্যর্থ হয়

ব্যক্তিত্ব অর্জনের ফলে যা হয়

সমস্ত বাধা, ভয়, হীনমন্যতা, দুশ্চিন্তা, সন্দেহ, ঘৃণা, ঈর্ষা, হতাশা, ক্ষতি, ব্যর্থতা, কদর্যতা, তিক্ততা, কষ্ট, অশান্তি ইত্যাদি দূর/জয় করা যায়
প্রয়োজনের সময় কর্তৃত্বের অবস্থা দান করবে। ব্যক্তিত্বের শক্তি আপনার ধারণার বাইরে আপনাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।
গ্রহণযোগ্যতা লাভ করা যায়
প্রতিষ্ঠিত হওয়া যায়
প্রভাব বিস্তার করা যায়
নেতৃত্ব দেয়া যায়
জনপ্রিয় হওয়া যায়/ খ্যতি লাভ হয়
সাফল্য পাওয়া যায়
শ্রদ্ধা পাওয়া যায়
ক্ষমতা দখল করা যায়
বন্ধু লাভে সহায়ক হয়
বেচে থাকার আনন্দ পাওয়া যায়
নিজেকে জানা/ আবিষ্কার করা যায়
অন্ধভাবে ভুল করার হাত থেকে রক্ষা করবে

ব্যক্তিত্ব

আভিধানিক অর্থ-ব্যক্তি বিশেষের বৈশিষ্ট, স্বপ্রধান্য, আত্মকেন্দ্রিকতা, ব্যক্তিগত অবস্থা, বিশেষভাবে খ্যাতিমান, কোনো ব্যক্তির শারীরিক বৈশিষ্ট, স্পষ্টতা, পার্থক্য ইত্যাদি। personality, individualism, distinctness
ব্যক্তিত্ব গঠন
প্রখর বাস্তব বুদ্ধি, চতুরতা ও সহিষ্ণুতা থাকলে পুঁথিগত শিক্ষা না থাকা সত্তেও ব্যক্তিত্ব পূরণে বাধা হবে না। কারণ ব্যক্তিত্ব ধীরে ধীরে গড়ে উঠে। তার জন্য অনেক পরিশ্রম করতে হয়।
আমাদেও সহজাত ক্ষমতাকে নমনীয় করে তুলতে হবে। নমনীয় করতে হবে তার ইচ্ছা, বাসনা, আবেগ আর কল্পনাকেও। আর এই পথধরেই ব্যক্তিত্বকে গঠন করতে হয়।

এছাড়া যা করতে হবেঃ-
তর্ক করা যাবে না (যুক্তিপূর্ণ তর্ক হতে হবে)
কথার সাথে কাজের মিল রাখা
করুনার পাত্র হওয়া যাবেনা
শুদ্ধ ভাষায় কথা বলতে হবে
নিরপেক্ষভাবে কথা বলা
একান্ত গোপন বিষয় কাউকেই বলা যাবেনা
নিজের ব্যক্তিগত বিষয়ে কাউকে নাক গলাতে দেয়া যাবেনা
অনধিকারচর্চা করা যাবে না
অন্যের মতকে শ্রদ্ধা করতে হবে
জীবনের ভারসাম্য রক্ষা করা
স্মার্ট হতে হবে-(স্মার্ট বলতে আমরা যা বুঝি)
-পরিচ্ছন্ন
-দক্ষ
-চটপটে
-বুদ্ধিমান
-উপস্থিত বুদ্ধিও অধিকারী
দায়িত্ব ও কর্তব্য ঠিক মত পালন করা
-মাতাপিতার প্রতি
-দেশের প্রতি

ব্যক্তিত্বের অনুভুতি/ যাদু :-

কার সাথে কথা বলছেন তিনি ভাবতে চাননা, তার কথা শুনে যান
তার চমৎকার ধৈর্য্য আছে
মানুষের সাথে মেলমেশা করতে তার কোনোরকম অসুবিধা হয়না
যেখানেই যান সেখানেই তিনি বেশ মানিয়ে চলতে পারেন
তিনি কখনই স্বার্থপর মানুষ নন
যে লোকই তার সংস্পর্শে আসে তাকেই বলতে শোনা যায় “কেমন চমৎকার মানুষ, আহা ওর মতো যদি হতে পারতাম”। এর ভিতরে অনেক কিছু আছে, জিনিয়াস ইত্যাদি ইত্যাদি।
মনোরঞ্জন করার ওই যাদু যদি আমার থাকত।

ডেল কার্নেগীর ব্যক্তিত্বের পরীক্ষা:-

একজন মানুষের সঠিক ব্যক্তিত্ব প্রকাশের চাবিকাঠি চারটি। এই চারটি বিষয় নির্ভর করেই গড়ে ওঠে যেকোনো মানুষের ব্যক্তিত্ব। যথাঃ-
১.আমরা কি করি?
২.আমাদের বাহ্যিক আকৃতি কী?
৩.আমরা কীভাবে কী কথা বলি?
৪.আমাদের সেই বলার পদ্ধতি কী রকম?

ব্যক্তিত্বের বিকাশ:-

মানুষের জ্ঞান, বিশ্বাস, আচার-আচরণ, রুচী, অভ্যাস ইত্যাদি মিলিয়ে তার ব্যক্তিত্ব। যাদেও মধ্যে মানবিক গুণের চেয়ে পাশবিক গুণ বেশি অর্থাৎ যারা চরিত্রহীন তাদেরকে ব্যক্তিত্বহীন বলা যায়। এ্যাড লারের মতে- ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব পরিবেশ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। ব্যক্তির প্রধান উপাদান হচ্ছে তার চরিত্র। কুপরিশেকে জয় করে যদি চরিত্রকে অক্ষত রাখা যায়, সেখানে ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব সুন্দর হয়ে ফুটে উঠে।
চরিত্র বলতে বুঝায় মানবীয় ও নৈতিক গুণাবলী সমৃদ্ধ আচার ব্যবহার চাল-চলন। ব্যক্তির মূল উৎস হচ্ছে মানসিকতা। বুদ্ধি ও আবেক দ্বারাই মানসিকতা গড়ে উঠে। মানসিকতা আবার নিয়ন্ত্রিত হয় জ্ঞান দ্বারা। জ্ঞান হচ্ছে ব্যক্তিত্বের ১ম/ মূল উপাদান। যার মধ্যে জ্ঞান আছে তার মধ্যে ব্যক্তিত্ব অবশ্যই থাকবে। একারণে ব্যক্তিত্বকে সুন্দর করতে হলে জ্ঞানের সাধনা করা প্রয়োজন। ব্যক্তিত্বের ২য় অনুভূতি। যাদের অনুভূতি কম তারা সাধারণত ব্যক্তিত্বহীন হতে পারে। জ্ঞানীরা অনুভূতি সম্পন্ন বলেই মান সম্মানবোধ তাদের প্রখর। ব্যক্তিত্বকে ছোট করতে পারে এমন কাজ থেকে তারা সদা-সর্বদা বিরত থাকে।

আমরা এখন ব্যক্তিত্বের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সম্পর্কে জানব। যেমন:- জ্ঞান, পেশাদারিত্ব,

জ্ঞান:-

১.জ্ঞান হচ্ছে অনুধাবনের ফল বা তথ্য ( তথ্যঃ- উপাত্ত (ডাটা) প্রক্রিয়াকরণের পর নির্দিষ্ট চাহিদার প্রেক্ষিতে যে সুশৃঙ্খল ফলাফল পাওয়া যায় তাকে তথ্য বলে)
২.জ্ঞান হচ্ছে নিয়মতান্ত্রিক ও বস্তুভিত্তিক বিশ্লেষণপদ্ধতি
৩.জ্ঞান হচ্ছে যুক্তিভিত্তিকভাবে আহরিত তথ্য ও তার ভিত্তিতে যুক্তিভিত্তিক সিদ্ধান্তগ্রহণের পদ্ধতি।

জ্ঞান অর্জন করার পদ্ধতিঃ-

দোয়া ও প্রার্থনা করে
অনুভব ও অনুমানের মাধ্যমে জ্ঞানার্জন করা যায়
চিন্তাশক্তি প্রয়োগ করে
অভিজ্ঞতা থেকে
অতিত থেকে
জ্ঞানীদের সাথে মিশে
মূর্ত জগতকে দেখে
মূর্ত এবং বিমূর্ত জগত সম্পর্কে চিন্তা গবেষণা করে
শুনে ও ভ্রমণ করে
বই পড়ে-
জীবনী (হাসান আল-বান্না, ইমাম শামায়েল, আনোয়ার পাশা, ওসামা বিন লাদেন, হিটলার)
ধর্মীয় (কুরআনা, হাদীস, বাইবেল, মহাভারত)
বিখ্যাত লেখকদের লেখা (ডঃ ইউসূফ আল কার্যাভি, সাইয়েদ কুতুব, ডাঃ জাকির নায়েক)
সাধারণ জ্ঞান সম্পর্কিত বই
বিজ্ঞান ও শিক্ষামূলক সিরিজ (সাইমুম, ক্রুসেড, রিসালায়ে নূর)
টিভি দেখে (ডিসকভারি, পিস টিভি, দিগন্ত টিভি)
রেডিও শুনে (টুডে, ফুর্তি)
পত্রিকা পড়ে
-দৈনিক (আমার দেশ, নয়াদিগন্ত, ইত্তেফাক)
-সাপ্তাহিক (
-মাসিক (কিশোর কণ্ঠ, আলোর দ্বীপ, পৃথিবী, মদীনা)
নেট সার্স করে
1.http://en.wikipedia.org/wiki/Yusuf_al-Qaradawi
2.http://en.wikipedia.org/wiki/Hassan_al_Banna
3.www.irf.net
4.www.quotationspage.com
5.www.mindstools.com
6.www.telesalesprompt.co.uk
7.www.achievement.org
প্রশিক্ষণ নিয়ে
সমস্ত পেশার লোকদের সাথে মিশে

আমরা নাইটিঙ্গলের নাম জানি তিনি নার্স পেশায় বিখ্যাত হয়েছিলেন। ওসামা বিন লাদেন জঙ্গি পেশায় বিখ্যাত হয়েছিলেন। তেমনি আমি কিছু পদ্ধতি পেয়েছি সেটিই আপনাদের কাছে শেয়ার করলাম। আশাকরি আপনাদের কাজে লাগবে।

পেশাদারিত্বঃ-

নিজের স্বপ্ন লেখা ও লক্ষ নির্ধারণ করা
যে সেক্টরে কাজ করেন সেখানের দায়িত্বশীল/ লিডারদের সাথে সময় দেয়া নিজের পেশাকে বুঝার জন্য
ডিসিপ্লিন/ সিস্টেম মানা
ট্রেনিং করা বা তথ্য সংগ্রহ করা
পেশার যে কোনো মিটিংয়ে উপস্থিত থাকা
নিয়মিত অফিসে আসা
উদ্যেগী হওয়া
পেশাটাকে ভালবাসা
অফিসিয়াল টুলস সাথে রাখা (পেড, কলম, ব্যাগ, লিগ্যাল পেপার, ব্রুশিয়ার, কেটালগ ইত্যাদি)
প্রপার ড্রেসকোড
ধৈর্য ধরা ও লেগে থাকা
প্রো-একটিভ, ক্রিয়েটিভ ও লিডার হওয়া
প্ল্যান করে কাজে নেমে পড়া
অভিজ্ঞতা অর্জন করা (কিভাবে অভিজ্ঞতা অর্জন করা যায়)
-দীর্ঘদিন লেগে থেকে
-পরিবেশ থেকে
-প্রশিক্ষণ নিয়ে
-অপরের ভুল বা বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে
-নিজের ভুল থেকে
-সব ব্যাপারে খোঁজ খবর নিয়ে
-স্ট্যামিনা/ কঠোর পরিশ্রম করে

মানসিকতাঃ-

ইমাজিনেশন করতে হবে
মেডিটেশন করতে হবে (না জানলে যে বইগুলির সহায়তা নিবেন)
১.The power of positive thinking and attitude-Remez Sasson
২.সাফল্যের চাবিকাঠি কোয়ান্টাম মেথড- মহাজাতক সহিদ আল বোখারি
৩.আত্ম উন্নয়ন-বিদ্যুৎ মিত্র
৪.নিজেকে জানো- বিদ্যুৎ মিত্র
৫.সুখ-সমৃদ্ধি- বিদ্যুৎ মিত্র
৬.আত্মসম্মোহন- বিদ্যুৎ মিত্র
৭.নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মারবেননা-ডাঃ ড্যানিয়েল জি আমেন
৮.চেতনা অতিচেতনা নিরাময় ও প্রশান্তি-মহাজাতক সহিদ আল বোখারি
মটিভেশনাল বই পড়তে হবে
১.বিগব্যাঙ থেকে মানুষ-রুশো তাহের
২.ব্যক্তিত্ব বিকাশ ও সাফল্যের সহজ উপায়-ডেল কার্নেগী
৩.আপনি প্রতিষ্ঠিত যদি হতে চান-ডেল কার্নেগী
৪.ধনী হতে কদিন লাগে-হারবার্ট ক্যাশন
৫.মানুষকে বাগ মানানোর কলাকৌশল-লেসলি টি গিবলিন
৬.মোরা বড় জতে চাই-আহসান হাবিব ইমরোজ
৭.সবার আগে নিজেকে গড়ো-আব্দুস্ শহীদ নাসিম
৮.ডা: লুৎফর রহমান শ্রেষ্ঠ রচনাসমগ্র
৯.বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ১০০ মনিষি-মাইকেল এইচ হার্ট
১০.দৃষ্টিভঙ্গি বদলান জীবন বদলে যাবে-গোলাম হাফিজ
১১.সফলতার রহস্য-মো: আয়াজ করিম
12.Freedom is not free-Shiv Khera
13.Living with honour-Shiv Khera
14.The 7 habits of highly effective people-Stephen R Covey
15.The magic of thinking big-David J.Schwartz Phd
16.Business school-Robert T Kiyosaki
17.Rich dad poor dad-Robert T Kiyosaki
18.Questions are the answer-Allan Pease
19.The greatest opportunity in the history of the world-John Kalench
20.Success and creativity within seven days-Garath Luis
অভিজ্ঞ, জ্ঞানী এবং উচু ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন মানুষের সাথে মিশতে হবে
যারা বড় বড় স্বপ্ন দেখে তাদের সাথে মিশতে হবে
যারা গোছালো, লক্ষ্য-উদ্দেশ্য আছে, পজিটিভ, ক্রিয়েটিভ, ও প্রো-একটিভ তাদের সাথে মিশতে হবে
বড় ও প্রশস্ত রাস্তায় যেতে হবে
সমুদ্রে যেতে হবে
বড় সমাবেশ, মিছিল, মেরাথন ট্রেনিং ও বড় হাট-বাজারে যেতে হবে
মটিভেশনাল সিডি, ভিসিডি, ডিভিডি দেখতে হবে
সেলিব্রেশন প্রোগ্রামে যেতে হবে
ইনটারনেট সার্স করতে হবে
পাহার পর্বতে যেতে হবে


No comments:

Post a Comment